Sunday, November 28, 2010

আমায় এতো ভয়?


আমি তোমায় ভালবেসেছি
এই কী আমার অপরাধ?
এই অপরাধীর বিচার করো
বলেছি হাজার বারো।

নিজের নাম নিজেই ডাকি


নিজেকে নিজের নাম ধরে ডাকতে হয়
কারণ..
এখন আমার নাম জানে না কেউই
আমি নিজের কাগজে কলমেই বন্দি থাকি।
সে দিন..
যে দিন চার পাশে আমার নাম ছড়াবে
ডাকে ডাকে চিৎকারে সবাই আমার কান ফাটাবে,
ঝাঁকে ঝাঁকে অটোগ্রাফের আবেদনে
(আমার পাশে পাশে) পাশ কাটাবে।

Monday, November 22, 2010

অকাল


মেঘের অকাল ধরেছে
বৃষ্টি হচ্ছেনা বহুকাল
তক তকে ঘা হয়ে গেছে জমির গা
মড়া মাটির গন্ধ
নদীর পানি লবনাক্ত
পুকুরের মাছেরা
ডাঙ্গায় ওঠে আত্মাহুতি দিচ্ছে অবিরত।

এক মুঠো খাবারের সন্ধানে


বিদগ্ধ পেটের যন্ত্রণায়
এক মুঠো খাবারের সন্ধানে
অনাহারী কিশোর, টোকাইরা।
মাটি আকঁড়ায় কিংবা ডাষ্টবিন
বাড়ী ছেড়ে, দূরে.. বহুদূরে..
এবং রাজপথে।

চাই যৌবনের শেষ সিঁড়ি


শিশুর মত দোলনায় করে
বৃদ্ধ লোকটিকে নিয়ে যায় দু'জন
দু'কাঁধে বয়ে।
বয়েসের পীড়ায় অবিশ্রান্ত কম্পমান সে।
সত্তুর নাকি বয়ে গেছে তার,

উপদেশ নামা


বাবা শুনে যাও
তোমার চশমাটা ঠিক করে নাও
একটু কাৎ করে..
যেন ঘাড় কাৎ না হয়।
কালো চশমা
দেখবে ঝাপসা

Wednesday, November 10, 2010

নিজাম কুতুবী'র কিশোর গ্রন্থ "ভ"

"ভ" নিজাম কুতুবী'র কিশোর গ্রন্থ।  ভ তে ভয় ভয়ংকর সব বিষয়। ভ তে রয়েছে  দু টি বড় উপন্যাস, তিনটি বড় ও চারটি ছোট গল্প, ...। প্রকাশনায়ঃ দরিয়ানগর পাবলিকেশন্স। শাহজাদী চেম্বার ১৩৩১/বি, শেখ মুজিব রোড়। আগ্রাবাদ, সি/এ, চট্রগ্রাম। প্রকাশ কালঃ স্বাধীনতার বইমেলা ২০০৮

ISBN 984-300-001855-9 মূল্য ১৬০৳। "ভ" এর পৃষ্টা সংখ্যা ২২৪, শক্ত বোর্ড বাইন্ডিং। ১২০% অপসেট পেপার। বইটি পেতে হলে ডাক মাসুল সহ ২০০৳ অগ্রিম পাঠাতে হবে। টাকা হস্তগত হওয়ার ২৪ ঘণ্টার  ভেতর বই পাঠিয়ে দেয়া হবে। টাকা পাঠানোর সাহায্য চেয়ে মেইল করুণঃ kutubibd@gmail.com অথবা মোবাইলে SMS করুণ। নাম্বারঃ  +88 01191 030679 +88 01911 243431 তাছাড়া Google Talk এ চ্যাট করে আপনার আগ্রহ জানাতে পারেন। Google Talk- kutubibd 

Thursday, November 4, 2010

আজ রাতেও তুমি এসে চলে গেলে


আজ রাতের শেষ ভাগেও তুমি এসে
চলে গেলে পেছনের দরোজা দিয়ে
ঠাঁই পেলেনা একটি প্রহরও
এই ঘাতকের কাছে
কৈ পেলে আনন্দ, সুখ-আহলাদ
রইল না তোমার প্রতিবাদ

Friday, October 15, 2010

বস্তি বিরান


মিছিলে স্লোগানে উত্তপ্ত রাজপথ
বস্তিতে আজ উচ্ছেদ অভিজান
সস্থিতে নেই বস্তি সধারণ
সব হারানোর কান্নার সকরুণ আর্তনাদ
সর্বহারাদের শোক মিছিল
পুড়া মানুষের গন্ধ শুকছে আকাশের চিল।

Saturday, October 9, 2010

তোমাকে পাওয়ার জন্য...

তোমাকে পাওয়ার জন্য
মনের মন্দিরে গভীর ভাব সাধনার দরকার
কিন্তু...
আমার দেবদাস হওয়ার সাধ নেই।
তবে...

Wednesday, September 29, 2010

রক্তের স্বাদ

আমার বন্ধুরা আমায় কেটে কুটে নিয়েছে
তরবারির আগা আমার পেটে বিঁধেছে
আমার মস্তক নিচিহ্ন
দেহ খন্ডিত
---হাত জোড়ার গোড়া কর্তন করে
---পা জোড়াও নিল বস্তা ভরে
রক্ত ধারা জমাট বেঁধে আছে বিছানা ও বালিশে।

তাজা রক্ত, লবণাক্ত
ওরা পান করেছে
আমিও দু'ফোটা পিয়েছি।

নিজাম কুতুবী'র ছোট গল্প - "ইঁদুর খাওয়া মজুর দল"

বাংলাদেশের মানুষ এক সময় আরাকান রাজ্যে দিন মজুরের কাজ করতে যেত। কখনোবা দল বেঁধে কখনোবা একা একা। একবার কুড়ি জনের একটি দল ফসল ঊঠানোর ঋতুতে আরকান রাজ্যে গেল দিন মজুরের কাজ করতে। ওই দলটি এক মগ রাজার কাছে ধান কাটার কাজ নিল। বেতনের কথা ঠিক করল এভাবে, 'মগ রাজার জমিনের ধান কেটে তার গোলায় তুলে দিতে হবে, বিনিময়ে এক সাথে কিছু অর্থ দেওয়া হবে, খাওয়া-দাওয়া নিজেদের।"

তখন আরাকানের এক দুই পয়সাও বাংলাদেশের জন্য অনেক মুল্যবান। মজুরেরা সারাদিন কাজ করে নিজেদের খাবার নিজেদের টাকায় নিজেরা রান্না করে খাওয়ার সিদ্ধান্ত নিল। আরকান রাজ্যে তখন মুরগি, গরু সহ বিভিন্ন গোস্তের চড়া দাম ছিল। মাছও মিলত খুব কম। তাই মজুরের দলটি কিভাবে দু'চার পয়সা বাচাঁনো যায় এবং খাবারও মজা করে খাওয়া যায় তাই নিয়ে পরামর্শে বসল। সর্ব শেষে সিদ্ধান্ত হল এই, "ধান কাটার সময় ছোট-বড় যেসব ইদুঁর পাওয়া যাবে তাই তারা রান্না করে খাবে। এতে অনেক গুলো টাকাও বাচঁবে মজা করে খাওয়াও যাবে।"
কিন্তু মজুরদের মাঝে 'কথিত গবেট' নামের এক জোয়ান ছাওয়াল ছিল সে দলের উনিশ জনের ইদুঁর খাওয়ার সিদ্ধান্তটি মেনে নিতে পারলা। সে এর বিপক্ষে গিয়ে এর প্রতিবাদ করে বলল, "প্রয়োজনে আম গাছ, কাঁঠাল গাছের পাতা খাব, ঘাস খাব তবু ইঁদুরের গোস্ত খাব না, এবং তোমরা পয়সা বাঁচানোর জন্যে ইঁদুর মারা গোস্ত খাচ্ছ তাও দেশে গেলে তোমাদের বউ বাচ্ছা ও পাড়া পড়শিদের জানিয়ে দেবো।"

সে উনিশ জনের দল থেকে বিচ্ছন্ন হয়ে নিজেই নিজের খাবার জোগাড় করে খেতে লাগল। উনিশ জনের মজুর দলটি 'কথিত গবেট' মজুরটিকে অনেক করে চেষ্টা করেও তাদের দলে ভিড়াতে পারলনা এবং দেশে গেলে একথা কাউকে না বলার প্রতিশ্রুতিও নিতে পারলনা। বরং 'কথিত গবেট' আরো চরমে গিয়ে এক পায়ে খাঁড়াই রইল যে, উনিশ জনের ইঁদুর খাওয়ার বিষরটি সে দেশে গেলে তাদের বউ-বাচ্ছা ও পাড়া পড়শিদের জানিয়ে দেবে।

শেষে উনিশ মজুরের দলটি চিন্তায় পড়ে গেল! কি করা যায় এই গবেট'টাকে নিয়ে!! দলেও ভিড়াতে পারলনা, বারণ করেও লাভ হলনা!!! তারা উনিশ জনেই প্রতিদিন চর্বি ওয়ালা মোটা মোটা বেড়াল সমান ইয়া বড় ব-ড় ইঁদুর সাবাড় করেই চলল। পয়সাও বাচাঁল, মজা করেও খেল।

অনেক দিন পর কাজ শেষে মজুর দলটি দেশে ফিরে এল। ওই 'কথিত গবেট' বেচারা ভাবল, ঘরে গিয়ে সবার সঙ্গে দেখা করে খেয়ে-দেয়ে পাড়ার রাস্তায় বের হবে। আর এই ফাঁকে আগে থেকেই দলবদ্ধ ও পরামর্শ করে থাকা উনিশ জনের মজুর দলটির এক এক জন এক এক দিক থেকে আগে ভাগে গ্রামে এসে সবাইকে উল্টো ভাবে 'কথিত গবেট' বেচেরার ইঁদুর খাওয়ার ঘটনা বলে যাচ্ছে,,,,

"ওই 'গবেটটা'কে আমরা উন্নিশ জনেই কয়েছি যে, ইঁন্দুরের গোস্ত খাসনে। দ্যাশে গেলে মানসে কি কবে? দু'পয়সা বাঁচনের জন্যে ইঁন্দুরের গোস্ত খাতে হয়! প্রয়োজনে ঘাস খা, আম পাতা-কাঁঠাল পাতা খা। গবেট'টা কারো কথাই খোনল না।"
এভাবে সারা গ্রাম হয়ে গেল 'কথিত গবেট' এর ইঁদুরের গোস্ত খাওয়া না খাওয়ার কিচ্ছা।
সকাল বেলা 'কথিত গবেট' বেচারা যখন রাস্তায় বের হল দেখল তার চারপাশ থেকে পাড়ার লোকেরা তাকে তার দু'পয়সা বাঁচানোর জন্যে ইঁদুরের গোস্ত খাওয়ার কিচ্ছা শুনাচ্ছে। শেষ পর্যন্ত 'কথিত গবেট' বেচারা তার জামার আস্তিনে মুখ লুকাল এবং ভাবল... "এই ইঁদুরের গোস্ত খাওয়া উনিশ জনের দলটি সত্য-মিথ্যা মিথ্যা-সত্যে যে ভাবে বদলিয়ে দিল। এভাবে বদলালে এই বাংলা সেই বাংলাই রয়ে যাবে যে বাংলায় নবাব সিরাজউদ্দৌল্লাকে তার নিজের আস্তিনে লুকিয়ে থাকা চাটুকাররাই দংশন করেছিল। আজো ওই প্রেত মুক্ত হতে পারল না বাংলা। আমরা বদলাবো কি ভাবে? বদলাতে হলে আদর্শের প্রয়োজন, গুণের প্রয়োজন। এই আদর্শটাকে যদি আমরা না চিনি, না বুঝি নিজেকে কিভাবে গুণে গুনান্বিত করা যায়! নিজেদেরকে মনে করি আমরা ভেড়া-বকরির দল তাহলে পরিবর্তনটা কে কাকে করবে?

'কথিত গবেট' বেচারা এসব ভাবতে ভাবতে নিজেই নিজের পথে চলছে...
এবং বলছে...
যদি তুর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে...

Monday, September 6, 2010

নিজাম কুতুবী'র ছোট গল্প ==="হায়েনা"

একবার একটি হায়েনার ইচ্ছে হয়েছিল মানুষের সঙ্গে বসবাস করতে। হায়েনাটি মানুষের মত করে মানুষের রূপে মানুষের শহরে বসবাস পাততে চেয়েছিল। হায়েনাটি সেই উদ্দেশ্যে পাতাল পুরি থেকে হাজার মাইল পথ-ঘাট-নদী মাঠ পেরিয়ে হাজির হলো একটি মানুষের শহরে।

এই শহরে এসে সে দেখতে পেলো, কিছু মানুষ একজন মানুষের পদার্পনের অপেক্ষা করছে। লোকটির আগমনের বার্তায় ফুলের পাঁপড়ি ছিটাচ্ছে তার পদপ্রান্তে। ঠিক এমুহুর্তে হাজির হলো একটি লাল মোটর কার। চারদিক থেকে চারজন ছুটে এসে দরজা খুলে দিল। লাল মোট গাড়ি থেকে বের হলো লাল পোশাকে আচ্ছাদিত একটা লাল মানুষ। হায়েনাটির মনে হলো, মানুষটির পরনে কোন কাপড় নেই। তার কোন হৃদয়ও নেই। হয়ত মানুষটি কোন দিন সূর্যের আলো দেখেনি। জোøারাতও তার নজর কাড়েনি। চাঁদের আলোয় ভেজেনি তার শরীর। মানুষটি হেঁটে হেঁটে একটি বিরাট অট্টালিকায় প্রবেশ করলো যা আকাশ ছুঁয়েছে। মানুষটা একটা উঁচু আসনে বসলো যা মানুষের হাড় আর খুলি দিয়ে তৈরী।

আরো একটু পরে হায়েনাটি একটা রোমহর্ষক দৃশ্য দেখল। অট্টালিকার ভেতর একটা খুঁটিতে একজন মানুষ বাঁধা আর পাশেই রাম-দা হাতে দাঁড়িয়ে আছে আর একটা মানুষ। মানুষটা রাম-দার এক কোঁপে বাঁধা লোকটার একটা হাত বিচ্ছিন্ন করে ফেলল। আকাশ বাতাস কেঁপে উঠলো তার আর্তচিৎকারে। কাটা হাতের দিকে তাকিয়ে লাল মানুষটা তা কামড়াতে শুরু করল। হায়েনাটি ভয়ার্ত চোখে দৃশ্যটি দেখে নিজের মনে বলে উঠল, “আমার অনেকদিন মাংস খাওয়া হয়নি, আর এখানে মানুষ মানুষের মাংস খাচ্ছে...।”

হায়েনাটি অস্থির হয়ে ছুঁটতে লাগল। ছুঁটতে ছুঁটতে থমকে দাঁড়ালো মাঝপথে-কতগুলো মানুষ একজন লম্বা চুলের মানুষকে রাস্তা দিয়ে টেনে হিচঁড়ে নিয়ে যাচ্ছে। লম্বা চুলের মানুষটার বসন আলগা হয়ে পড়েছে। কালো পিচের রাস্তায় বয়ে গেছে রক্তের চোপ। লম্বা চুলের মানুষটার আর্তনাদ ঢেকে গেলো মানুষগুলোর আদিম উল্লাসে। হায়েনাটির প্রাণ হাঁসহাঁস করতে লাগল। সে প্রাণপণে ছুঁটতে লাগল। তার চোখে বিস্ময় ও প্রশ্নের চিহ্ন। শহরের শেষ প্রান্তে এসে হায়েনাটি নিজের দাঁত দিয়ে মাটি খুঁড়তে লাগল। এবং একটি দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বলল, “আমার স্বজাতি অনেক উত্তম ছিল। এসব দানব মানুষদের র্কীতিকলাপ দেখে বেঁচে থাকতে লজ্জা হচ্ছে...। তাই কবর খুঁড়ছি।”

Friday, August 27, 2010

"ইডিয়েট.. যত্তোসব..''ই ভালবাসার প্রতিদান



তোমায় আমি ভালবাসি বলে
তোমার কাছে আসি বারেবারে
আমি কাছে এলে
তুমি দূরে যাও চলে
বলে যাও, 'ইডিয়েট.. যত্তোসব..।
তোমার চলে যাওয়া পথে এখনো
মৌ মৌ করছে তোমার শরীরের সু-ঘ্রান
তোমার ছুঁওয়া এই বে-হুস দেহে এখনো ফেরেনি প্রাণ
তোমার হৃদয়ের ওই নিস্প্রাণ দেহে
আমার ভালবাসার নেই কোন সম্মান
''ইডিয়েট.. যত্তোসব..''ই ভালবাসার প্রতিদান।

Sunday, August 22, 2010

নিজাম কুতুবী'র ছোট গল্পের বই 'মৃত্তিকার কষ্ট' এর প্রচ্ছদ

নিজাম কুতুবী'র ছোট গল্পের বই 'মৃত্তিকার কষ্ট' এর প্রচ্ছদ
নিজাম কুতুবী'র ছোট গল্পের বই 'মৃত্তিকার কষ্ট' এর প্রচ্ছদ

নিজাম কুতুবী'র ছোট গল্পের বই 'মৃত্তিকার কষ্ট' এর প্রচ্ছদ


নিজাম কুতুবী'র 'মৃত্তিকার কষ্ট' এর প্রকাশনা উৎসবে'র ছবি

নিজাম কুতুবী'র ছোট গল্পের বই 'মৃত্তিকার কষ্ট' দ্বিতীয় শ্রেষ্ট হিসাবে মনোনীত হয়


নিজাম কুতুবী'র ছোট গল্পের 'মৃত্তিকার কষ্ট' বইটি কবীর চৌধুরী সাহিত্য পুরস্কারে মনোনীত হয়

নিজাম কুতুবী'র 'মৃত্তিকার কষ্ট' এর প্রকাশনা উৎসবে'র ছবি

কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের হাত থেকে প্রধান মন্ত্রী প্রদত্ত চেক গ্রহন কালে নিজাম কুতুবী। ছোট গল্পের বই 'মৃত্তিকার কষ্ট' এর প্রকাশনা উৎসবে বক্তব্য দান কালে এবং ডিসি শিক্ষা'কে 'মৃত্তিকার কষ্ট' প্রদান কালে। জেলা প্রশাসকের হাত থেকে প্রধান মন্ত্রী প্রদত্ত চেক গ্রহন কালে নিজাম কুতুবী। ছোট গল্পের বই 'মৃত্তিকার কষ্ট' এর প্রকাশনা উৎসবে বক্তব্য দান কালে এবং ডিসি শিক্ষা'কে 'মৃত্তিকার কষ্ট' প্রদান কালে

নিজাম কুতুবী'র ছোট গল্পের বই 'মৃত্তিকার কষ্ট' এর প্রচ্ছদ


নিজাম কুতুবী'র 'মৃত্তিকার কষ্ট' এর প্রকাশনা উৎসবে'র ছবি

নিজাম কুতুবী'র ছোট গল্পের বই 'মৃত্তিকার কষ্ট' দ্বিতীয় শ্রেষ্ট হিসাবে মনোনীত হয়


নিজাম কুতুবী'র ছোট গল্পের 'মৃত্তিকার কষ্ট' বইটি কবীর চৌধুরী সাহিত্য পুরস্কারে মনোনীত হয়

নিজাম কুতুবী'র ছোট গল্পের বই 'মৃত্তিকার কষ্ট' দ্বিতীয় শ্রেষ্ট হিসাবে মনোনীত হয়

বাংলা ১৪০৭ সালে জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরী সাহিত্য পুরস্কার অনূর্ধ ৩০ নবীন লেখক বর্ষসেরা বই'এ নিজাম কুতুবী'র ছোট গল্পের 'মৃত্তিকার কষ্ট' বইটি দ্বিতীয় শ্রেষ্ট হিসাবে মনোনীত হয়বাংলা ১৪০৭ সালে জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরী সাহিত্য পুরস্কার অনূর্ধ ৩০ নবীন লেখক বর্ষসেরা বই'এ নিজাম কুতুবী'র ছোট গল্পের 'মৃত্তিকার কষ্ট' বইটি দ্বিতীয় শ্রেষ্ট হিসাবে মনোনীত হয়

নিজাম কুতুবী'র ছোট গল্পের বই 'মৃত্তিকার কষ্ট' এর প্রচ্ছদ


নিজাম কুতুবী'র 'মৃত্তিকার কষ্ট' এর প্রকাশনা উৎসবে'র ছবি

নিজাম কুতুবী'র ছোট গল্পের বই 'মৃত্তিকার কষ্ট' দ্বিতীয় শ্রেষ্ট হিসাবে মনোনীত হয়


নিজাম কুতুবী'র ছোট গল্পের 'মৃত্তিকার কষ্ট' বইটি কবীর চৌধুরী সাহিত্য পুরস্কারে মনোনীত হয়

নিজাম কুতুবী'র ছোট গল্পের 'মৃত্তিকার কষ্ট' বইটি কবীর চৌধুরী সাহিত্য পুরস্কারে মনোনীত হয়

বাংলা ১৪০৭ সালে জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরী সাহিত্য পুরস্কার অনূর্ধ ৩০ নবীন লেখক বর্ষসেরা বই হিসাবে নিজাম কুতুবী'র ছোট গল্পের 'মৃত্তিকার কষ্ট' বইটি মনোনীত হয়।
বাংলা ১৪০৭ সালে জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরী সাহিত্য পুরস্কার অনূর্ধ ৩০ নবীন লেখক বর্ষসেরা বই হিসাবে নিজাম কুতুবী'র ছোট গল্পের 'মৃত্তিকার কষ্ট' বইটি মনোনীত হয়।

নিজাম কুতুবী'র ছোট গল্পের বই 'মৃত্তিকার কষ্ট' এর প্রচ্ছদ


নিজাম কুতুবী'র 'মৃত্তিকার কষ্ট' এর প্রকাশনা উৎসবে'র ছবি

নিজাম কুতুবী'র ছোট গল্পের বই 'মৃত্তিকার কষ্ট' দ্বিতীয় শ্রেষ্ট হিসাবে মনোনীত হয়


নিজাম কুতুবী'র ছোট গল্পের 'মৃত্তিকার কষ্ট' বইটি কবীর চৌধুরী সাহিত্য পুরস্কারে মনোনীত হয়

Monday, August 2, 2010

প্লিজ... আজ একটি মেইল করনা



সারা রাত লিখেছি..
লিখতে লিখতে সকাল হল
আর কিছু এখন লিখব না।
অবশিষ্ট একটি কথাই থেকে গেল
যে কথাটি তুমি আমায় লিখতে বলে ছিলে।
আজ লিখব কাল লিখব বলে
তোমায় ভাড়িয়ে
তুমি বুড়িয়ে গেলে
ওই কথাটি আর লিখা হল না,
তুমি বারবার বিরক্তই করে চলেছ
'কেন লিখলে না বলোনা।'
মাস পেরিয়ে বছর এল
তবুও লিখা হলনা।
রাগ করলে তুমি। কত করে বললে,
'আজ যদি না লিখ আডি.. আডি..'
শেষ পর্যন্ত আজ ভোর সকালে
জোর করে লিখতে বসলাম
তোমার লিখাটি কি ছিল?
কিছুই মনে করতে পারছি না
প্লিজ... আজ একটি মেইল করনা
ওগো লক্ষি সোনা.. প্রিয়তমা...
(আসলে আমার প্রিয়তমা বলতে কেউ নেই। আজ জন্ম দিনত তায় বাড়িয়ে লিখলাম)

Saturday, July 31, 2010

পাথরে ফুলের বাগান

ভুল করে আমি পাথরে করেছি ফুলের বাগান
শেকড়-বাকড় বাড়ায়না গাছ গুলোর
কি করে বাড়বে বলো?
পাথর তো!!
ভুল করে ফুলও ফুটল এক দিন
রস-মস গন্ধ বিহীন
আর যাই বলো, পাথর তো!!
রসহীন পাথর হৃদয় হীন
পাথরেও ফুল ফুটে তবে ভালবাসা ও প্রেমহীন।

Wednesday, July 28, 2010

"কবির কবিতা"

নরকের আগুনে পুড়ার চেয়ে
দু'দিনের কষ্ট সয়ে যাও।
দুনিয়ার সুখ থেকে
মুখ ঘুরিয়ে নাও।
ইচ্ছে হলে নিতে পারো
দু'লাইনের দু'টি কবিতা
কলম-কাগজ, বই-খাতা
এই হাবি জাবি যা তা।
ইচ্ছে হলে নিতে পারো
দু'টি ফুল আরো
যা শুকিয়ে যাবার নয়
বেশি হয়ে যাচ্ছে ভয় হয়।
পথে কেউ কেড়ে নেবে কিছু?
ভয় নেই, তবে কবিতা নয়
কেড়ে নেবেই যদি কিছু
অতিরিক্ত যা অন্য কিছু
নরকের আগুনে যা সয়।
নিতে পারো কবির দেয়া একটি চিরকুট
যা দিয়ে স্বর্গে
পাওয়া যাবে সুখ-যুগ যুগ।
*********

Saturday, July 24, 2010

ফুল তুমি কার?



ফুল তুমি কার?
তুমিত আমার নয়।

তুমি কি প্রেমিক প্রেমিকার?
তুমি ভালবাসার বিনিময়?
বা ভালবাসার বিনির্মান।

ফুল তুমি কারো নয়
তুমি আমি ছাড়া আর সবার
ফুল তুমি যার হও তার।